অদ্ভুত আঁধারে নবীন সাদিক স্বাধীনতা এখন অদ্ভুত আঁধারের দখলে হাবুডুবু খায় দীঘির পঁচা পানিতে অথবা গুটিসুটি মেরে ঘরের কোনায় লুকিয়ে সে ভয়ে জড়সড় থরথর কাঁপে তার ধমনি চোখেমুখে তার দুশ্চিন্তার গাঢ়ছাপ চারদিকে শুধু ভয়, ভয় আর ভয় অদৃশ্য কালো হাতে খোঁজে তার গলদেশ চেপে ধরবেই, সে হাতের এক শক্ত প্রতিজ্ঞা কোথায় দুঃসাহসী? ভেঙে দে না কালো হাত। নতুবা পথে, ঘাটে, ঘরে,বাইরে কোথায় পাবি স্বাধীনতা? কবেই বা খুলবে হাতে হাতে লেগে থাকা অবৈধ হ্যান্ডকাপ?
এক টুকরো গল্প তাজওয়ার মুনির মধ্যরাত। শুনশান নিরবতা। শীতের প্রকোপটাও বেশি। সবাই লেপ কাঁথা গায়ে জড়িয়ে গভীর ঘুমে নিমগ্ন। মাঝে মাঝে ঘুণ পোকার কাঠ কাটার শব্দ পাওয়া যায়। এমন সময় সফিকের মোবাইল টেবিল কাপানো শুরু করলো। ভাইব্রেশন করা ছিল, তাই কোন শব্দ বেরুতে পারলো না। কয়েকবার ফোন আসার পরে ঘুম জড়ানো চোখ ডলতে ডলতে ফোন রিসিভ করলো। "হ্যালো" বলতেই ওপাশ থেকে ভেসে আসলো ঘুমিয়ে পরেছিস? রাত কত! ঘুমাবোনা? বলল সফিক। আচ্ছা ঠিক আছে। দরজাটা খোলা রাখ, আমি আসতেছি। ফোনটা ছিল সফিকের বন্ধু নাফিসের।এত রাতে ও ফোন দিল কেন, আর আমাদের বাড়িতেই বা আসবে কেন, এত শীতের মধ্যে? নিশ্চয়ই কোন বিপদে পড়েছে। কিন্তু কী এমন হলো? মনে মনে ভাবতে লাগলো সফিক। সফিক আর নাফিস দুই বন্ধু। বাড়ি একই এলাকায়। তবে দুজনের বাড়ির দূরত্ব কম করে হলেও দশ মিনিটের পথ। ইন্টারমিডিয়েট পড়াকালীন দুজনের পরিচয়। এর আগেও দেখা সাক্ষাত হয়েছে। কিন্তু ওরকম ভাবে কথা বার্তা হয়নি। ইন্টারমিডিয়েট পরিক্ষার সময় ঘনিষ্ঠ হয় খুব। এর মধ্যে প্রায় মিনিট বিশের মত হয়ে গেল কিন্তু ওর আসার নাম নেই। সফিকের চোখে ঘুমটা আবারো জেঁকে বসলো। কিছুক্ষণ পর দরজায় কড়া নাড়বার শব্দ পা...
ইচ্ছে করে আব্দুল্লাহ আল মামুন ইচ্ছে করে, নীল আকাশে মেঘের নায়ে চড়ি, ইচ্ছে করে, জীবনটাকে হীরের মত গড়ি। ইচ্ছে করে, ভোর বিহন পাখির মত ডাকি, ইচ্ছে করে, ভালো হয়ে সবার মাঝে থাকি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন